পুষ্টিগুণে ভরপুর চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা

চিয়া সিড অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। মেক্সিকোর ও মধ্যে আমেরিকা মরু অঞ্চলে এক ধরনের  ছোট পাতা যুক্ত গাছ জন্মায় যা চিয়া সিড নামে পরিচিত। চিয়া সিড আকারে ছোট  দেখতে কিছুটা  তিলের মত এটি সাদা,বাদামি এবং কালো রংয়ের হয়ে থাকে।  গবেষণায় দেখা যায়,এতে আছে কমলার চেয়ে সাত গুন বেশি ভিটামিন সি। দূধের চেয়ে কয়েকগুন বেশী ক্যালসিয়াম। 

 

চিয়া বীজ  পুষ্টিগুণের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয়। এগুলি ফাইবার, প্রোটিন, ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজগুলির একটি ভাল উৎস। চিয়া বীজ বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া   যেতে পারে। এগুলি শুকনো, ভিজিয়ে বা স্থলিতে খাওয়া যেতে পারে। এটি স্বাদ ও গন্ধবিহীন একটি খাবার। এটি  পানিতে ভিজিয়ে রাখলে কয়েকগুন পর্যন্ত বড় হয়।



চিয়া সীডের পুষ্টিগুন

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা অতুলনীয়। চিয়া সীড (chia seeds) একটি পুষ্টিকর খাদ্য যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য পরিচিত। এটি আজকের দিনে সুপারফুড হিসাবে বিবেচিত হয়। 

পুষ্টি উপাদান :-

  • ক্যালোরি: ১৩৮
  • প্রোটিন: ৪.৭ গ্রাম
  • ফ্যাট: ৮.৭ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট: ১২ গ্রাম
  • ফাইবার: ৯.৮ গ্রাম
  • চিনি: ০ গ্রাম

 

চিয়া সিডের উপকারিতা 

চিয়া বীজ একটি জনপ্রিয় সুপারফুড যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। চিয়া বীজের কিছু চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা উচিত। 

 

হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

চিয়া বীজে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে এবং  LDL কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। এতে ফাইবারও রয়েছে, যা LDL কোলেস্টেরলের সাথে বাঁধতে এবং এটিকে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে।

 

টাইপ 2 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা শরীরে শর্করার শোষণকে ধীর করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধির হারকে কমায়। চিয়া বীজ ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতেও সাহায্য করতে পারে, যা শরীরের ইনসুলিনকে আরও কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে সাহায্য করে।

 

ওজন কমানোতে সাহায্য করে

চিয়া বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা আপনাকে দীর্ঘ সময় ধরে পূর্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এতে প্রোটিনও রয়েছে, যা পেশী বৃদ্ধি এবং বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা বিপাক হার বৃদ্ধি করতে পারে।

 

ফাইবার বৃদ্ধি করে

চিয়া বীজ ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস, যা হজম স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে, নিয়মিত মলত্যাগকে উন্নীত করতে এবং পরিপাক তন্ত্রের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করতে সাহায্য করে।

 

হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে

চিয়া বীজ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি ভাল উৎস, যা সবই হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। এই খনিজগুলি হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

 

প্রদাহ কমায়

চিয়া বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগের সাথে যুক্ত, তাই প্রদাহ কমানো সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে।

 

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

চিয়া বীজ একটি বহুমুখী খাবার যা বিভিন্ন উপায়ে  খাওয়া যেতে পারে। চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা কে না জানে। চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই:-

  • চিয়া বীজ ভিজিয়ে : চিয়া বীজ ভিজিয়ে রাখলে এগুলি নরম এবং জেলের মতো হয়ে ওঠে, যা তাদের খাওয়া এবং হজম করা সহজ করে তোলে। এটি পুষ্টি উপাদানগুলি শোষণেও সহায়তা করতে পারে।
  • অল্প করে শুরু করুন: যেকোনো নতুন খাবারের মতো, চিয়া বীজের সাথে অতিরিক্ত খাওয়া এড়াতে ধীরে ধীরে আপনার গ্রহণ বৃদ্ধি করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন 1-2 টেবিল চামচ দিয়ে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে আপনার প্রয়োজন অনুসারে বাড়ান।
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: চিয়া বীজ অনেক জল শোষণ করে, তাই আপনি যখন সেগুলি খান তখন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে।

 

চিয়া বীজ খাওয়ার  কয়েকটি পদ্ধতি

 

 চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা জানার সাথে সাথে এখন জেনে নেই চিয়া বীজ কিভাবে খাবেন।

 

চিয়া বীজ খাওয়ার  কয়েকটি পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো :-

  • স্মুদি বা দইয়ে মিশিয়ে : চিয়া বীজ স্মুদি বা দইয়ে একটি পুষ্টিকর বুস্ট যোগ করার একটি দুর্দান্ত উপায়।
  •  ওটমিলের সাথে ছিটিয়ে দিয়ে: আপনার প্রাতঃরাশের সাথে কিছু অতিরিক্ত ক্রঞ্চ এবং পুষ্টি যোগ করার জন্য আপনার সিরিয়াল বা ওটমিলের উপরে চিয়া বীজ ছিটিয়ে দিন।
  • পুডিং তৈরি করুন: চিয়া বীজ পুডিং একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু নাস্তা বা ডেজার্ট। এটি তৈরি করতে, 1/2 কাপ চিয়া বীজ, 1 কাপ দুধ (বাদামের দুধ বা সয়াবিনের দুধ ব্যবহার করা যেতে পারে), এবং 1/4 কাপ মধু বা ম্যাপেল সিরাপ একত্রিত করুন। রাতারাতি ফ্রিজে রাখুন, এবং উপরে আপনার পছন্দের ফল, বাদাম বা দারুচিনি দিয়ে সাজান।
  • মফিন, ব্রেড এর মিশ্রণে বেক করুন: আপনার পছন্দের বেকড পণ্যগুলিতে চিয়া বীজ যোগ করুন অতিরিক্ত পুষ্টি এবং টেক্সচারের জন্য।
  • স্যালাড বা সবজি তে যোগ করে: চিয়া বীজ স্যালাড বা সবজি ড্রেসিংয়ে একটি পুষ্টিকর এবং ঘন ঘনত্ব যোগ করতে পারে।
  • মাংস বা মাছের মেরিনেডে ব্যবহার করুন: চিয়া বীজ মাংস বা মাছের মেরিনেডে একটি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর সংযোজন হতে পারে।

 

চিয়া সিড এর দাম কত 

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আশা করি ধারণা পেয়েছেন। এবার দাম সম্পর্কে জানা যাক। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের চিয়া বীজের দাম আলাদা হয়ে থাকে। উচ্চ-মানের চিয়া বীজ সাধারণত কম-মানের চিয়া বীজের তুলনায় বেশি দামি হয়। তাছাড়া চিয়া বীজ সাধারণত বেশী পরিমাণে কেনার সময় কম দামে পাওয়া যায়। বাংলাদেশে, চিয়া বীজের আনুমানিক দাম হল:

  • 100 গ্রাম: 100 টাকা থেকে 200 টাকা
  • 500 গ্রাম: 400 টাকা থেকে 800 টাকা
  • 1 কেজি: 700 টাকা থেকে 1,500 টাকা

আপনি অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম, সুপারমার্কেট বা স্বাস্থ্য খাবারের দোকানে চিয়া বীজ কিনতে পারেন।

 

চিয়া সিড খাওয়ার সময়

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার পর আমরা জেনে নেই চিয়া সিড খাওয়ার সময় সম্পর্কে। চিয়া বীজ খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোন বিশেষ সময় নেই। এটি আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ এবং খাদ্যের উপর নির্ভর করে খেতে পারেন। তবে, কিছু সময় আছে যখন চিয়া বীজ খাওয়া বিশেষভাবে উপকারীতা পাওয়া  যেতে পারে :

চিয়া সিড খাওয়ার সময় কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা উচিত:

কখন খাবেন:

  • সকালের নাস্তায়:  চিয়া সিড সকালের নাশতায় খেতে পারেন। 

 এতে শরীরে দীর্ঘস্থায়ী শক্তি আসবে এবং পেট ভরা থাকবে।

  • দিনের যেকোনো সময়: চিয়া সিড সালাদ, স্যুপ, দই, বা এমনকি ডেজার্টেও মিশিয়ে খাওয়া যায়।
  • রাতের খাবারের আগে: খাবারের আগে চিয়া সিড খেলে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং বেশি খাওয়া থেকে বিরত রাখে।

 

“আরো পড়ুন”

মেয়েদের প্রোফাইল পিক ক্যাপশন | Meyeder Profile Pic Caption 2024

 

চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা

চিয়া সিড খাওয়ার কিছু অপকারিতা নিচে দেওয়া হলো:

রক্ত ​​​​পাতলা হতে পারে

 চিয়া বীজ রক্ত ​​​​পাতলাকরণ ওষুধের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, যার ফলে রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে। আপনি যদি রক্ত ​​​​পাতলাকরণ ওষুধ খান তবে চিয়া বীজ খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা উচিত।

 

হজমের সমস্যা হতে পারে

 কিছু লোকেরা চিয়া বীজ খাওয়ার পরে পেট ফোলাভাব, গ্যাস বা ডায়রিয়া অনুভব করতে পারে। আপনি যদি এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন তবে আপনার চিয়া বীজের গ্রহণ কমানো বা সম্পূর্ণ বন্ধ করা উচিত।

 

অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে

 চিয়া বীজে অ্যালার্জি থাকতে পারে। আপনি যদি অ্যালার্জির লক্ষণগুলি অনুভব করেন, যেমন ফোলাভাব, চুলকানি বা শ্বাসকষ্ট, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের সহায়তা নিন।

 

 মিথস্ক্রিয়া হতে পারে

কিছু ওষুধের সাথে চিয়া বীজ যোগাযোগ করতে পারে। আপনি যদি কোনও ওষুধ খান তবে চিয়া বীজ খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা উচিত।

 

গর্ভবতীদের জন্য সতর্কতা 

গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মহিলাদের জন্য চিয়া বীজের সম্পর্কে পর্যাপ্ত তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায় নি। আপনি যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন চিয়া বীজ খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা উচিত।

 

চিয়া বীজ খাওয়ার সময় সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করা এবং আপনার শরীলের সাথে এটি মানানসই কিনা সেটা আগে যাচাই করে নিন।

 

কিডনির জন্য চিয়া সিড কি ভাল?

আসুন জেনে নেই:-

ফাইবার সমৃদ্ধ: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা রক্তে চিনি ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, যা কিডনির উপর চাপ কমাতে পারে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ: চিয়া বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা কিডনির কোষগুলিকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

প্রোটিন সমৃদ্ধ: চিয়া বীজ উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের একটি ভাল উৎস, যা কিডনির ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলিকে মেরামত করতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে চিয়া বীজ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে, যা কিডনির উপর চাপ কমায়।

 

উপসংহার

চিয়া বীজ সব সাস্থ্যকর খাদ্যে গুলোর মধ্যে একটি। সর্বগুন ধারী চিয়া সিডের উপকারীতা  বলে  শেষ করা যায় না। এটি দেখতে ক্ষুদ্র হলেও এর পুষ্টিগুন অধিক। এতে ক্যালসিয়াম, ভিটামি সি,আয়রন,উচ্চ রক্তচাপ কমানো,পটাসিয়াম,প্রোটিন,

ওমেগা-৩, ফসফরাস সহ নানান পুষ্টিগুন বিদ্যমান। চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা শেষ নাই। পরিমাণ মত এটি খাওয়ার ফলে নানান শারিরিক পরিবর্তন দেখা দেয়। যা দেহের জন্য উপকারী। বিশেষ করে মস্তিষ্কের জন্য ও অধিক পুষ্টিযুক্ত খাবার এটি।

 

১।চিয়া সিডের অপর নাম কি?

চিয়া সিডের অপর নাম সালভিয়া হিস্পানিকা এটি চিয়া বীজের বৈজ্ঞানিক নাম। এটি চিয়া বীজের বৈজ্ঞানিক নাম।

২চিয়া সিড কি সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হয়?

না, চিয়া বীজ সারারাত ভিজিয়ে রাখা আবশ্যক নয়।

৩।সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খেলে কি হয়?

সকালে খালি পেটে চিয়া বীজ খেলে ওজন কমে ও গ্যাস কমে।  

৪। প্রতিদিন চিয়া বীজ খাওয়া কি উপকারী?

হ্যা নিয়মমাফিক প্রতিদিন চিয়া বীজ খাওয়া উপকারী।

৫।চিয়া সিড কি দুধের সাথে খাওয়া যায়?

হ্যা চিয়া সীড দুধের সাথে খাওয়া যায়।

৬।দিনে কতবার চিয়া বীজ খাওয়া উচিত?

দিনে দুইবার, সকালে ও বিকেলে, ১-২ টেবিল চামচ করে চিয়া বীজ খাওয়া উত্তম।

৭।ওজন কমানোর জন্য কিভাবে চিয়া বীজ খাবেন?

ওজন কমানোর জন্য চিয়া বীজ খাওয়ার কিছু কার্যকর উপায়:

  • দিনে দুইবার, সকালে ও বিকেলে, ১-২ টেবিল চামচ করে চিয়া বীজ খাওয়া উত্তম।
  • শুরুতে কম পরিমাণ থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে বাড়াতে পারেন।
  • আপনার শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পরিমাণ কমাতে বা বাড়াতে পারেন।

৮।চিয়া বীজ 1/4 কাপ খুব বেশি?

না, ১/৪ কাপ চিয়া বীজ খুব বেশি না।

৯।প্রতিদিন চিয়া বীজের পানি খেলে কি হয়?

চিয়া বীজের পানি প্রতিদিন খেলে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়।

১০। ঘুমানোর আগে চিয়া বীজ খাওয়া যাবে কি?

ঘুমানোর আগে চিয়া বীজ খাওয়া যাবে।

Leave a Comment